Articles




- কোরআনের তফসীর। পাণ্ডুলিপি, বাংলা একাডেমী। রচনাকাল : ১৯৪০-৪৯।





খান বাহাদুর আবিদ আলী, ১৯০৭-৮৭। সাতবাড়িয়া, পাবনা।





- কুরআনের অনুবাদ। অপ্রকাশিত। (পূর্ণাঙ্গ)





নূর মোহাম্মদ আযমী, ১৯০০-৭২। নোয়াখালী।





- বাংলায় কোরান তরজমা। (অপ্রকাশিত পাণ্ডুলিপি বাংলা একাডেমি গ্রন্থাগারে আছে বলে জানা যায়)





মোক্তার শাফায়াতুল্লাহ, ১৮৮০-১৯৬৮। গাইবান্ধা। আইনজীবী।





- তফসীর ৩০ পারা (অপ্রকাশিত পাণ্ডুলিপি গাইবান্ধা। সরকারী কলেজের অধ্যাপক জনাব আব্দুর রাজ্জাকের কাছে আছে)





নাছের হোসেন জাফরী, ১৮৬৮-১৯৬৭। ভেকুটিয়া, যশোর।





- কোরআন শরীফের তরজমা। অপ্রকাশিত।





সুলতান আহমদ মির্জা, নোয়াখালী।





- কোরান শরীফ।





খান বাহাদুর আব্দুর রহমান খাঁ, ১৮৮৯-১৯৬৪। ফরিদপুর। শিক্ষাবিদ।





- কোরান শরীফ। প্রভিন্সিয়েল লাইব্রেরী, ১৯৫২-৫৩। ৩ খণ্ড। ১৮০০ পৃ। পুনর্মুদ্রণ : ১৯৭৯। ৫০১+৫০১+৫৭০ পৃ।





মাও মোঃ আকরম খাঁ, ১৮৬৮-১৯৬৯। ২৪ পরগনা, পরে ঢাকা।





- তাফসীরুল কোরআন, সরল বাংলা অনুবাদ ও বিস্তারিত তফসীরসহ।





১ম খণ্ড কলিঃ মোহাম্মদী প্রেস, ১৯৩০। ৪৬ পৃ। ২য় খণ্ড। ১৯৩৮। ৩৩৮ পৃ। ২য় সংস্করণ : ১৯৫০। ৩য় খণ্ড। ৭৭৬ পৃ। অন্য সংস্করণ : বদরুল আনাম খাঁ, ১৯৫৮-৬৯। ৫ খণ্ড।





এই তফসীরের প্রতিবাদে লিখিত :





সূফী মাও মোঃ রুহুল আমিন, ১৮৮৪-১৯৪৫।





- খাঁ ছাহেবের তফছিরের প্রতিবাদ (১) নারায়ণপুরঃ গ্রন্থকার,...। ৬৪ পৃ।





মাওলানা আব্দুস সাত্তার। হাবীরপুর, খুলনা। শিক্ষক।





- তফসীরের নামে সত্যের অপলাপ (২) খুলনাঃ গ্রন্থকার, ১৯। ৮৮ পৃ।





মাও শামছুল হক ফরিদপুরী, ১৮৯৫-১৯৬৯। ফরিদপুর।





- তফসীরের নামে সত্যের অপলাপ (৩) মাওলানা আজিজুল হক, বিক্রমপুর। অধ্যাপক। লালবাগ মাদ্রাসা।





-পবিত্র কোরআনের অপব্যাখ্যা বা খাঁ ছাহেবের কতিপয় তফসীরের প্রতিবাদ (৪)। গ্রন্থকার, ১৯৬০। ৬১ পৃ।





মাও শামছুল হক ফরিদপুরী, ১৮৮৫-১৯৬৯।





- নূরুল কোরআন, বাংলা তরজমা কোরান শরীফ। হামিদিয়া লাইব্রেরি, ১৯৬-। ক্রমশ। (যুগ্ম-অনুবাদক- মাওলানা আজিজুল হক)





- তাফসীরে আশরাফী। ৬ খণ্ড। এমদাদিয়া লাইব্রেরি, ১৯৬২। (পারা হিসাবে)





- অন্য মুদ্রণ, ১ম খণ্ড। এমদাদিয়া, ১৯৭৭। ৭২৮ পৃ। ২য় খণ্ড। ১৯৭৬। ৬৫২ পৃ। ৩য় খণ্ড ১৯৭৭। ৬১৩ পৃ। ৪র্থ খণ্ড, ১৯৭৬। ৬২৪ পৃ। ৫ম খণ্ড, ১৯৭৫। ৩৪৪ পৃ। পুনর্মুদ্রণ, ১৯৮০। ৩৪৪ পৃ। ৬ষ্ঠ খণ্ড, ১৯৭৬। ২৭০ পৃ। ৯ম মুদ্রণ, ৬ খণ্ড। ৪৫০০ পৃ। (বিশেষ বোর্ড কর্তৃক সম্পাদিত) (উর্দু বায়ানুল কুরআনের অনুবাদ। মূল হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ., ১৮৬৩-১৯৪৩। (প্রথমে পারা হিসাবে বের হয়)





খন্দকার মোহাম্মদ হুছাইন।





- সহজ পাক তফসীর। পাকুল্লা, টাঙ্গাইল, তফসীর মঞ্জিল, ১৯৬৩। ১৮১ পৃ। ক্রমশ : অনুদ্রণঃ ময়মনঃ খন্দকার ফজলুল করিম, ১৯৭৬। ১৮১ পৃ।





কাজী আব্দুল ওদুদ, ১৮৯৪-১৯৭০। ফরিদপুর, পরে কলিকাতা।





- পবিত্র কোরান। কলিঃ অনুবাদক, ১৯৬৬-৬৭। ২ খণ্ড।





আলী হায়দার চৌধুরী, ১৯২১-৮৩। অধ্যক্ষ।





- কোরান শরীফ। ঝিনুক প্রকাশনী, ১৯৬৭। ৮৬২ পৃ। ২য় সংস্করণ, ১৯৬৯। অন্য মুদ্রণ, ১৯৭৫। (বাংলা অনুবাদ। আরবী বিবর্জিত)





ইসলামিক একাডেমি ঢাকা। (বর্তমানে ইসলামিক ফাউন্ডেশন)





- কুরআনুল করীম। ই.এ, ১৯৬৭। ৩ খণ্ড। ১২১১ পৃ। ৭ম সংস্করণ, ই.ফা, ১৯৮৩। ৩ খণ্ড। (অনুবাদক, শামসুল ওলামা বেলায়েত হোসেন ও অন্যান্য)।





মাওলানা মোহাম্মদ ছায়ীদ ইব্রাহীমপুরী, ১৮৮২-৭১। ইব্রাহীমপুর, চাঁদপুর।





- কোরআনের মুক্তাহার, মূল কোরআন শরীফসহ উহার বঙ্গানুবাদ ও বিস্তৃত ব্যাখ্যা। কোরান মহল, ১৯৬৮। ১ম মঞ্জিল, ২৫২ পৃ. (৭ম মঞ্জিলে সমাপ্ত হয়। ১৯৫৩ সনে অনুবাদের কাজ শেষ হয়।





হাকীম আব্দুল মান্নান, ১৯২২। ঢাকা।





- কোরান শরীফ। সরল সহজ কথা ভাষায় প্রথম ও মূলানুগ অনুবাদ। তাজ কোম্পানী, ১৯৬৯। ৬৪৮ পৃ। (আরবী বর্জিত)





শামসুল ওলামা বেলায়েত হোসেন, ১৮৮৭-১৯৮৪। বীরভূম, পরে ঢাকা।





- কুরআনুল করীম । ৩০ পারা। অপ্রকাশিত।





আব্দুল আজিজ নেছারী।





- তাফহীমুল কুরআন : কুরআন মজিদের বাংলা তফসীর। ইসলামিক পাবলিকেশন্স, (পারা হিসাবে)। অন্য মুদ্রণ : আধুনিক প্রকাশনী, ১৯৭৮-৭৯। ১৯ খণ্ড। (প্রতি খণ্ড : ২০০-২৫০ পৃ।) ৮ম সংস্করণ : ১৯৯৯২।





- তরজমা কুরআন মজীদ। ১ খণ্ডে সম্পূর্ণ। ৩য় প্রকাশ : আধুনিক, ১৯৯৫। ১২৫২ পৃ।





- তাফহীমুল কোরআন। মাহবুব প্রকাশনী, ১৯৭৫। ৪৯৬ পৃ। (অনুবাদ। মূল লেখক মাওলানা মওদূদী) (৩) অন্য প্রকাশ : ৬ খণ্ড। ৩০ পারা। (৪) এই পুস্তকের সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার পারা হিসাবে। পারা ২৬-৩০ একসঙ্গে। ১৯৯৫। ৭১২ পৃ। অনুবাদক- গোলাম আযম।





মুহা নূরুল ইসলাম, ১৯৩৩। বগুড়া, প্রকৌশলী।





- তফসীরুল কোরআন। শব্দসহ তফসীর। ১৯৭০।





অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মাদ তাহের, ১৯১৪-৯৪। সিঙ্গরিয়া, করিমগঞ্জ, আসাম। কলিঃ আলীয়া মাদ্রাসা।





- আল-কুরআন : তরজমা ও তফসীর। ৫ খণ্ড। কলিঃ মদনী মিশন, ১৯৭০-৭২। ২২৫০ পৃ। (মূল আরবীসহ)





মাওলানা নূরুর রহমান, ১৯০৯। নোয়াখালী।





- তফছীরে বয়ানুল কোরানের বঙ্গানুবাদ। এমদাদিয়া, ১৯৭৪। ৯৬৬ পৃ।





(মূল গ্রন্থকার, হযরত আশরাফ আলী থানভী রাহ.)





মোবারক করীম জওহর।





- কোরআন শরীফ : টীকাসহ সমগ্র কোরআন শরীফের বঙ্গানুবাদ। কলিঃ হরফ, প্রকাশনী, ১৯৭৪। ৩৮৪ প্র। (আরবী ছাড়া)





এ. কে. এম ফজলুর রহমান মুন্সী। রাজামেহার, কুলিল্লা।





- বাংলা কোরআন শরীফ। তাজ পা. হা, ১৯৬৫। ৫০৪ প্র। ২য় সংস্করণ : ১৯৭৫। ৬৩৮ পৃ। ৩য় সংস্করণ : ১৯৭৯। ৬১৮ পৃ। বাংলাদেশী সংস্করণ : খান ব্রাদার্স, ১৯৯২। ৪৪৮ পৃ। (শিরোনাম পরিবর্তিত)





মোঃ পিয়ার আলী নাজির, হাওড়া, পরে ঢাকা। সাবেক সি. এ. পি।





- আল-কোরআন। এস. মুজিবুল্লাহ এন্ড সন্স, ১৯৭৫। ৭৯৯পৃ। ২য় সং





১৯৮৩। ৬৬০ পৃ.। (তরজমা)





এ কে এম ফজলুর রহমান মুন্সী, রাজামেহার, কুমিল্লা।





- পবিত্র কুরআন শরীফ, ১-৩০ পারাঃ মূল আরবীসহ বিশুদ্ধ বাংলা উচ্চারণ, অর্থ ও প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা সম্বলিত। তাজ পা. হা, ১৯৭৭। ২ খ-। ৪০+১৫৬২ পৃ।





এ কে এম ফজলুর রহমান আনওয়ারী ।





- বঙ্গানুবাদ কোরান শরীফ। ২য় সং তাজ পা. হা, ১৯৭৫। ২৬৪+৩১৮ পৃ। সম্পাদক, একেএম ফজলুর রহমান মুন্সী।





ওহিদুল আলম, ১৯১১-৯৮। চট্র। শিক্ষক।





- কোরানের বাংলা অনুবাদ। অপ্রকাশিত।





মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, ১৯৩৬। গফরগাঁও।





- তফসীরে মা’রেফুল কুরআন। ই.ফা ১৯৮০। ৮ খ-। (৭০০০ পৃ সম্বলিত)। মূল গ্রন্থকার, মুফতী মুহম্মদ শফী।





এই গ্রন্থের সংক্ষিপ্ত সংস্করণ :





পবিত্র কুরআনুল করীম : বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর (মা‘আরেফুল কুরআনের সংক্ষিপ্ত সং) সাউদী দূতাবাস, ১৯৯৪। ১৪৮৭ পৃষ্ঠা।





মুহম্মদ খুরশীদ উদ্দীন, ১৯৪৪ ।





- তাফসীরে জালালাইন । (দারুল উলুম পাবস, ১৯৮২ । ১০+৩৫৮ পৃ।





-তাফসীরে তাবারী । ২ খণ্ড । ই.ফা ।





মোঃ লুৎফর রহমান, ১৯৪৪। অধ্যক্ষ, দেলুয়া সিনিয়র মাদ্রাসা, সুহাগপুর, সিরাজ ।





-কোরান কোষঃ বিশদ অনুবাদ ও আলোচনা । অপ্রকাশিত ।





আব্দুল আজিজ, ১৯৪২ । শাহজাপুর, বি.এ শিক্ষক ।





- কোরানের অনুবাদ । অপ্রকাশিত । রচনাকাল, ১৯৮০-৮৩ ।





তাফছীরে লুৎফুল্লাহ।





সদর উদ্দিন আহমদ চিশতি।





- তফসীরে কোরানুল করীমঃ বিস্তারিত ব্যাখ্যা। কেরানীগঞ্জ, ঢাকা। ইসলামিয়া চিশতিয়া সংঘ, ১৯৮৬।। ৪ খণ্ড। (এতে কিছু বিতর্কিত অংশ আছে বলে জানা যায়।)





মাওলানা মোঃ আমিনুল ইসলাম, ১৯৩৫। কুমিল্লা ।





- তাফসীরে নূরুল কোরআন । আলবালাগ পাবলিকেশন্স, ১৯৮৪ । ৩০ খণ্ড।





ড. মুহাম্মদ মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান, ১৯৩৬। অধ্যাপক রা.বি।





-তাফসীরে ইবনে কাছির। ই.ফা, ১৯৮৮। রাজশাহী, অনুবাদক, ১৯৮৬। ১-৮ খণ্ড। প্রতি খণ্ডে পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৫০ (কমবেশি)।





অধ্যাপক আখতার ফারুক, ১৯৩৫। বরিশাল।





-তাফসীরে ইবনে কাছির। ই.ফা ১৯৮৮। তিন খণ্ড।





আব্দুদ দাইয়্যান চিশতী (মাওলানা শাহ সূফী)। শর্ষিণা, বরিশাল।





- বাংলা কোরান শরীফ। কথাকলি ১৯৮৭। পারা হিসেবে প্রকাশিত। (মূল আরবী, নামকরণ, শানেনযুল, বাংলা উচ্চারণ, অনুবাদ, শব্দার্থ, ব্যাখ্যা, ফজিলত, তাবিজাত ও মানব মনের জিজ্ঞাসা সম্বলিত।)





মোঃ শামসুল হক। এমএসসি।





- পবিত্র কোরানের বাংলা অনুবাদ। ৩ খণ্ড। অনুবাদক, ১৯৮৮। (আয়াত হিসাবে অনুবাদ)।





নূর মোহাম্মদ আযমী, ১৯০০-৭২। নোয়াখালী।





- ফুননুত তফসীর (বাংলায় কোরান তর্জমা)। অপ্রকাশিত। পাণ্ডুলিপি বাংলা একাডেমী।





মাওলানা মোহাম্মদ ইউসুফ শরীফ।





- জালালাইন শরীফ। ১ম ও ২য় খণ্ড, চাঁদপুর, আবুল কাশেম, ১৯৮৪। ২৩৬ পৃষ্ঠা।





ফরীদ উদ্দিন মাসউদ, ১৯৫০।





- তাফসীর-ই জালালায়ন। ই.ফা, ১৯৯৩। মূল গ্রন্থকার, ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহ.)।





ইসলামিক ফাউন্ডেশন। অনুবাদ পরিষদ।





-তাফসীরে তাবারী শরীফ। ই.ফা, ১৯৯১-৯৫। ৬ খণ্ড। মূল : আল্লামা আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর তাবারী রহ.।





মাওলানা মুহাম্মদ সাখাওয়াত উল্লাহ।





- রূহানী কোরআন শরীফ। তাজ. পা. হা, ১৯৯-। ৭২৭ পৃ.।





হাফিজ মুনির উদ্দীন আহমদ।





- তাফসীর ফী যিলালিল কোরআন। আল কোরআন একাডেমি লন্ডন, ১৯৯৫। ৩০ খণ্ডে সমাপ্য। (মূল সাইয়েদ কুতুব শহীদ রহ.)।





আবদুল আজিজ আলি-আমান। পশ্চিমবঙ্গ।





- আল কোরান। (অ খণ্ড) কলিঃ হরফ প্রকাশনী, ১৯৯০। ৩৪০ পৃ।





ড. ওসমান গনি।





- কোরআন শরীফ। ২য় সংস্করণ, কলিঃ মল্লিক ব্রাদার্স, ১৯৯২। ৫৫২ পৃ।





জামিল বিন জিয়ারত।





- আল-কোরআন। কুষ্টিয়া, অনুবাদক, ১৯৭৭। ১ম খণ্ড ১-৫ পারা। মূল লেখক, মোল্লা মোহাম্মদ।





মাওলানা এম এ বশির উদ্দিন।





- ছহীহ বঙ্গানুবাদ কোরআন শরীফ। কো. ম. লা, ১৯৯৬। ৬৬২।





মুহাম্মদ ওবায়দুর রহমান মল্লিক। (অনুবাদক)





- তাফসীরে মাজেদী শরীফ। ই.ফা, ১৯৯৪। (মূল : মাওলানা আব্দুল মজীদ দরিয়াবাদী)।





ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। অধ্যাপক ঢা.বি।





- কোরান শরীফ। খোশরোজ, ১৯৯৭। ২ খণ্ড (মূল আরবীর সঙ্গে বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থসহ)।





- কোরান শরীফ। খোশরোজ, ১৯৯৭। ২ খণ্ড (মূল আরবীর সঙ্গে বাংলা অর্থসহ পূর্ণাঙ্গ)।





- ত্রিশ পারার বাংলা তরজমাসহ সমগ্র কোরআন শরীফ। খোশরোজ, ১৯৯৭।





মাওলানা মোহাম্মদ শামসুল হক দৌলতপুরী।





- তাফসীর আহকামুল কুরআন। মদিনা শরীফ পারফিউমারী হাউস, ১৯৯৩। ৪২৩ পৃ.।





মোঃ আব্দুল আজীজ। নোয়াখালী। হেডমাস্টার, এমএবিটি।





- তাকমীলুল বয়ান ফী তাফসীরিল কুরআন। ১ম ও ৭ম খণ্ড ১৯৮৭-৮৮। ৪৫০+৪৯০ পৃ। ২য়-৬ষ্ঠ খণ্ড অপ্রকাশিত।





সদর উদ্দিন আহমদ চিশতী।





- তফসীরে কোরান। রমযান, ১৯৯৯। ৫৫৬ পৃ.।





শামসুল হক দৌলতপুরী।





- তাফসীর শাস্ত্র পরিচিতি। ই.ফা, ১৯৯৯। ৭৭৬ পৃ।





মাওলানা মাজহার উদ্দীন আহমদ।





- শাহনূর কুরআন শরীফ (উচ্চারণসহ) ছারছীনা, ১৯৯৮। ১০৯৬ পৃ.।





বাসির উদ্দিন আহমদ।





- পবিত্র কোরান শরীফ। কোরান মঞ্জিল, ১৯৯৬। ৬৫১ পৃ.। অনুবাদ। মূল : আশরাফ আলী থানভী রহ.।





এম আব্দুল ওয়াহাব।





- কবিতার ছন্দে আল-কুরআনের বঙ্গানুবাদ। খন্দকার, ১৯৯৭। ১৬০ পৃ.।





মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।





- তাফসীরে উসমানী। ই.ফা, ১৯৯৬-৯৭। ২ খণ্ড ৭০৪+৭৫১ পৃ.। মূল : হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও মাওলানা শাব্বীর আহমদ উসমানী।





হাফেজ শহিদুল ইসলাম।





- তাফসীর ফাতহুল মাজীদ। আরআইএস, ১৯৯৭। ২ খণ্ড।





অধ্যাপক গোলাম আযম।





-আল- কোরানের সহজ অনুবাদ। আধুনিক, ১৯৯৮। ৪০৮ পৃ.।





মোঃ বেলাল হোসেন।





তাফসীরুল কাশশাফ : সূরা আল-ফাতিহা। এদারায়ে কুরআন, ১৯৯৮। ২২১ পৃ.। যুগ্ম অনুবাদক মোঃ নিজাম উদ্দীন।





আব্দুশ শহীদ নাসিম।





- আল-কুরআন আততাফসীর। ২য় সং. শতাব্দী, ১৯৯৮। ৮৪ পৃ.।





ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ঢাকা।





- তাফসীরে মাযহারী। ই.ফা, ১৯৯৮ ২ খণ্ড ৭২৩-৭৮০ পৃ.। মূল : আল্লামা কারী সানাউল্লাহ পানিপথি রহ.।





আলহাজ্ব আব্দুর রব চিশতী।





- ছহীহ পরশমনি কোরান শরীফ (বাংলা উচ্চারণ, অনুবাদ) খাজা, ১৯৯৯। ৩৫০ পৃ.।[18]





মুহিব্বুর রহমান খান।





- আল-কুরআনের কাব্যানুবাদ।





আল-বায়ান ফাইন্ডেশন।





- আল কুরআনের সহজ সরল অর্থানুবাদ,





হুসাইন বিন সোহরাব।





- আল-মাদানী কুরআন মাজীদ, মূল আরবী, বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত টীকা।





হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমদ।





- কোরআন শরীফ সহজ সরল বাংলা অনুবাদ, আল কোরআন একাডেমী লন্ডন, প্রথম প্রকাশ : মার্চ ২০০২।





মাওলানা আব্দুল হামিদ কাসেমী,





- পবিত্র আল কোরআনের পুথি অনুবাদ, (অনুবাদক ও প্রকাশক) নিউ হামিদিয়া প্রকাশনী, মিরপুর রোড (সুকন্যা টাওয়ার) ধানমন্ডি, ঢাকা, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ২০০৬।





সোহরাব বিন হুসাইন,





- মাদানী তাফসীর (১-১১ খণ্ড ৩০ পারা)।





হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমদ,





- তাফসীর ফী যিলালিল কুরআন, অনুবাদ : মূল : শহীদ সাইয়েদ কুতুব রহ., প্রকাশক : আল কোরআন একাডেমী লন্ডন, (২২ খণ্ড)।





হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমদ,





- তাফসীরে উসমানী, মূল : মাওলানা শাব্বীর আহমদ উসমানী, অনুবাদ, প্রকাশক : আল কোরআন একাডেমী লন্ডন, (২২ খণ্ডে সমাপ্য)।





আল কোরআন একাডেমী লন্ডন।





- আসান তাফসীর, মূল : আবু সলিম মোহাম্মদ আবদুল হাই, ভাষান্তর ও প্রকাশ : আল কোরআন একাডেমী লন্ডন।





সংক্ষেপে তরজমা ও তাফসীরের ভূত-ভবিষ্যত :





বাংলা ভাষায় পবিত্র কুরআনের অনুবাদ শুরুর ধারাবাহিকতায়ই শুরু হয়েছে তাফসীর সংকলন ও এর অনুবাদের কাজ। ওপরে প্রকাশকালের হিসেবে মোটামুটি প্রথম থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত প্রকাশিত প্রায় সবগুলো অনুবাদ ও তাফসীরের নামই তালিকাভুক্ত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সঠিক বা ভ্রান্ত চিন্তা কিংবা অনুবাদ ও তাফসীরের মান বিবেচনায় আনা হয় নি। গবেষণার খাতিরে সবগুলোই এখানে সমভাবে উল্লেখিত হয়েছে। যাতে করে পাঠকগণ সুবিধেমত নিজের পছন্দের অনুবাদ বা তাফসীর এ তালিকা থেকে খুঁজে নিতে পারেন।





সন্দেহ নেই উপর্যুক্ত সকল তাফসীরকারক ও অনুবাদক নিজ নিজ মেধা, যোগ্যতা ও আন্তরিকতার জন্য ধন্যবাদার্হ। বিশেষত বিংশশতাব্দীর আগে যারাই এ কাজ করেছেন তাদেরকে নানা প্রতিকূলতা ও বাধা উজিয়ে এ কাজ করতে হয়েছে। তাঁরা নিজেদের শ্রম ও সময় কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টির নিমিত্তে কাজে লাগিয়ে এ জাতির সেবা করেছেন। অনেকেই নিজের গাঁটের টাকা খরচ করে অনুবাদ বা তাফসীর প্রকাশ করেছেন। আল্লাহ তাঁদের সকলকে উত্তম বিনিময় দান করুন।





আলহামদুলিল্লাহ পূর্ববর্তীদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে বর্তমানেও বাংলা ভাষায় কুরআনের তরজমা ও তাফসীরের কাজ অব্যাহত রয়েছে। তবে বর্তমানে যেমন ইচ্ছে করলেই যে কেউ তথ্যের প্রাচুর্য লাভ করতে পারেন, পূর্বে তেমন ছিল না। আগেকার দিনে কাঙ্ক্ষিত কিতাব বা উদ্ধৃতি গ্রন্থ সংগ্রহ করা চাট্টিখানি কথা ছিল না। তাঁরা অনেকেই খেয়ে না খেয়ে, নিজের উপার্জন ও জীবিকার প্রতি না তাকিয়ে প্রচণ্ড আবেগ ও নিষ্ঠার সঙ্গে এ কাজ করেছেন। বর্তমানে আগ্রহী পাঠকের জন্য আরবী ও ইংরেজি ভাষায় পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আকর গ্রন্থ বিদ্যমান। বাংলায়ও তেমন এ কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। বর্তমানে মাকতাবা শামেলা ও ইন্টারনেট সেবার সৌজন্যে আরবীর সব রেফারেন্স বই ক্লিক করলেই সংগ্রহ করা সম্ভব। পাশাপাশি বাংলাতেও অনুবাদ ও তাফসীরের বিশাল এক ভাণ্ডার গড়ে উঠেছে।





পূর্বের কিছু কিছু তাফসীর বা অনুবাদে সঠিক তথ্য না পাবার কারণে কিংবা বিভ্রান্ত চেতনালালন হেতু কিছু ভুলচুক পাওয়া বিচিত্র নয়। তাই পাঠকের উচিত হবে সেসব তথ্যবিভ্রাট এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল-চুক সম্পর্কে সচেতন থাকা। বিজ্ঞ আলিমদের সাহায্য নিলে কাজটি সহজেই সম্পন্ন করতে পারবেন।





বাকি রইল পবিত্র কুরআনের বাংলা অনুবাদ ও তাফসীরের ভবিষ্যৎ সংকট ও সম্ভাবনা কথা। সে ব্যাপারে মোটা দাগে বলা যায়, ভবিষ্যতে আধুনিক মিডিয়া ও প্রচারমাধ্যম কাজে লাগিয়ে বিভ্রান্ত ফিরকা এবং ইসলামের চির শত্রুরা অনুবাদ ও তাফসীরের নামে কিছু ভেজাল ঢুকাবার চেষ্টা করে যাবে। এটাই স্বাভাবিক। যেমনটি তারা অতীতেও করেছে। কিন্তু কুরআনকে কিয়ামত পর্যন্ত অক্ষত ও অবিকৃত রাখার দায়িত্ব যেহেতু খোদ এর নাযিলকারী আল্লাহই নিয়েছেন তাই এ ব্যাপারে উদ্বেগের কিছু নেই। তবে তাদের খপ্পরে যেন কেউ না পড়েন সে চেষ্টা করে যেতে হবে হকপন্থী সকল মুসলিমকে। কারণ, যখন সঠিক তথ্য পাওয়া দুরূহ ছিল তখনই যেহেতু কুরআনের নির্মল আলোয় ভেজাল ঢুকানো যায় নি, সেখানে বর্তমান এই মুক্ততথ্যের হালজামানা, যখন এক ক্লিকেই হাদীসের সবলতা-দুর্বলতা এবং তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে সে যুগে এ কাজ আদৌ সহজ নয়।





তবে বাইরে থেকে অনুবাদ বা তাফসীরে বিভ্রান্তির অনুপ্রবেশ নিয়ে চিন্তিত হবার কারণ না থাকলেও উদ্বেগ বরং ঘরের শত্রু বিভীষণদের নিয়ে। ছদ্মরূপী মুসলিমদের নিয়ে। আরেকটি উদ্বেগের বিষয়, পূর্বে যেমন উল্লেখ করা হয়েছে যে কুরআন কোনো সাধারণ গ্রন্থ নয় এবং খোদ আরবী ভাষার পণ্ডিত তদুপরি নাযিলের প্রেক্ষাপট প্রত্যক্ষকারী সাহাবীদেরও কুরআন বুঝতে রাসূলুল্লাহর সাহায্য নিতে হয়েছে, সেখানে যদু-মধুরা কেউ এর তাফসীর বা অনুবাদে হাত দিতে সমস্যা হওয়াই স্বাভাবিক। বাংলা কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীর সামনে রেখে কুরআন তাফসীরে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন না করেই অনেকে জাগতিক স্বার্থে এ দুরূহ কাজে হাত দেবার এই ভয়ঙ্কর প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।





কুরআনের তাফসীর করতে চাইলে অবশ্যই তাকে মূল আরবী থেকে সরাসরি আরবী তাফসীর ও হাদীসগ্রন্থসমূহের সহযোগিতায় তা করতে হবে। অন্যথায় তিনি যত বড় বিদ্বানই হোন না কেন কুরআনে মর্মার্থ অনুধাবনের প্রয়োজনীয়তা এবং এর শিক্ষা প্রচারে কাজ করে যেতে পারেন। তবে কিছুতেই নিজে মুফাসসির তথা কুরআনের ব্যাখ্যাতা বা ভাষ্যকার হতে পারেন না। ইদানীং অনেককেই দেখা যাচ্ছে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে জানেন না, আরবী উদ্ধৃতি গ্রন্থসমূহ রোমন্থন তো দূরের কথা, আরবী নেড়ে ইবারত তথা হরকতবিহীন বাক্যের মর্মোদ্ধার করতে পারেন না, অথচ তাকে মুফাসসির আখ্যা দেয়া হচ্ছে কিংবা তিনি নিজে ইচ্ছে মত তাফসীর রচনার দুর্গম পথে যাত্রা শুরু করেছেন। এ কারণেই একজন কুরআন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন লোক ভাই গিরিশচন্দ্র সেনের অনুবাদকে ‘প্রথম সঠিক’ অনুবাদ বলার মতো বালখিল্য দেখাবার অবকাশ পান। এ ব্যাপারে আমাদের যেমন সতর্ক থাকতে হবে, তেমনি সজাগ করতে হবে অন্যদেরও। এ ক্ষেত্রে যারা আল্লাহর বাণী বুঝেন, যারা ইলমে ওহীর ধারক-বাহক তাঁদেরকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। যারা কুরআন বুঝেন না কিংবা যারা আরবী তথা কুরআনী শিক্ষা অর্জন করতে পারেন নি, তাদেরকে পূর্বোক্ত শ্রেণীর সাহায্য নিয়েই কুরআন অনুধাবনের চেষ্টা করতে হবে।





আল্লাহ তা‘আলা সবাইকে পবিত্র কুরআন বিশুদ্ধভাবে পড়া, সঠিকভাবে এর মর্ম উপলব্ধি করা এবং তদনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফীক দান করুন। আমীন।



Recent Posts

আল-কুরআনুল কারীমের অর ...

আল-কুরআনুল কারীমের অর্থানুবাদ: প্রেক্ষাপট ও আবশ্যকীয় জ্ঞান 3

আল-কুরআনুল কারীমের অর ...

আল-কুরআনুল কারীমের অর্থানুবাদ: প্রেক্ষাপট ও আবশ্যকীয় জ্ঞান 2

আল-কুরআনুল কারীমের অর ...

আল-কুরআনুল কারীমের অর্থানুবাদ: প্রেক্ষাপট ও আবশ্যকীয় জ্ঞান 1